কঙ্গোতে বিস্তীর্ণ বনাঞ্চল জুড়ে অল্প কিছু পাকা রাস্তা রয়েছে। সেখানে বেশিরভাগ মানুষ নদী পথেই যাতায়াত করে থাকে। তাই মধ্য আফ্রিকার দেশটিতে নৌকাডুবির ঘটনা খুবই নৈমিত্তিক হয়ে উঠেছে।
সেখানে ছোট বড়-নৌকা এবং জাহাজে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী বহন করার কারণেই বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনা ঘটে থাকে।
কঙ্গোর নৌপথ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে একটি নৌকা কিনশাসার দিকে যাওয়ার পথে ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে। এ সময় আরেকটি নৌকা ধাক্কা দিলে এই নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।
কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার নির্দেশ দিয়েছেন এবং ভুক্তভোগীদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। রাতে যাত্রার সময় ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ধারণা করা হচ্ছে, অন্ধকারে কিছু দেখা না যাওয়ায় এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে।
এছাড়া, এই ঘটনায় হতাহতদের প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ফেলিক্স। একইসঙ্গে কর্তৃপক্ষকে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
কঙ্গোতে বেশিরভাগ মানুষ নদী পথেই যাতায়াত করে থাকে। তাই মধ্য আফ্রিকার দেশটিতে নৌকাডুবির ঘটনা খুবই নৈমিত্তিক হয়ে উঠেছে।