চট্টগ্রামে সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে সর্বাত্মক শাটডাউন পালিত হলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে চট্টগ্রামের অন্যতম প্রবেশদ্বার তৃতীয় কর্ণফুলি সেতু ও দক্ষিণপাড় মইজ্জারটেক এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়।
একইসাথে বাকলিয়া, কালামিয়া বাজারসহ অন্যান্য এলাকা ছিল কোটা আন্দোলনের ব্যানারে থাকা ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের কর্মীদের নিয়ন্ত্রণে।
সড়কে যানবাহন বন্ধ করে দেয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন মিডিয়াকর্মী সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে আন্দোলনকারীরা।
এসময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়িও অবরুদ্ধ করে রাখে কোটা সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে থাকা শিবির-ছাত্রদলের কর্মীরা। পরে বিজিবির অতিরিক্ত প্লাটুন গিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে উদ্ধার করে।
এখন পর্যন্ত ২০ জনের বেশী শিক্ষার্থী আহত বলে কোটা আন্দোলনকারীরা জানালেও চট্টগ্রাম মেডিকেল কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ বুলেটিনকে জানায়, আহতদের মধ্যে দুইজন এইমুহুর্তে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।