কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের এক মাত্র ভরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।কয়েকটি গ্রামের শিক্ষার্থী এই বিদ্যালয় লেখা পড়া করে। তবে দেখা যায় কয়েকটি গ্রামের বিদ্যালয়ে আসা যাবার জন্য রাস্তা না তাকায় প্রতিদিন ক্ষেতের আইল দিয়ে কাঁদা মাটি ভেঙে কখনো জলাধারের পানিতে জামা-কাপড় ভিজিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসতে হয়।
ভরতপুর এই স্কুলটি প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকেই কয়েকটি গ্রামের শিক্ষার্থী লেখা পড়া সুযোগে হয়। রঘুনাথপুর, ভরতপুর, নিত্যান্দপুর, হরিপুর, কৃষ্ণ পুর, সোনাপুর বৈদ্যনাথপুর, নরসিংপুর দুই কিলোমিটার জুড়ে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
সরজমিন দেখা যায় দীর্ঘদিন বছর ধরে কৃষ্ণ পুর বৈধ্যনাথপু নরসিংপুর গ্রামের শিক্ষার্থী ক্ষেতের আই দিয়ে প্রতিদিন স্কুলে আসা যাওয়া করে। তবে বিকল্প রাস্তা দিয়ে স্কুলে আসতে গেলে দুই কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিয়ে ভরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসতে চরম দৃভোগ পোহাতে হয় কমলতি শিক্ষার্থীদের।অভিবাবকদের সাথে কথা বলে যানা যায় ছালেমা বেগম,আবু আলী বলেন
যদি হৃদয়বান ব্যক্ততি যাদের জমির আইল কিছু বড়ে করে দেয় তাহলে শিক্ষার্থীরা কিছুটা কষ্ট কম হবে আমরা আমাদের বাচ্চা দের নিয়ে ক্ষেতের আইল দিয়ে কাদাঁ বেঙ্গে স্কুলে নিয়ে আসতে হয়। অনেক সময় বাচ্চা দেরকে একা স্কুলে আসতে হয় আমাদের দুছিন্তা পড়তে হয়।
এই বিষয় শমশেরনগর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য তাজুদ আলী বলেন কৃষ্ণ পুর নরসিংপুর বৈধ্যনাথপুর গ্রামে শতাধিক ছাত্র ছাত্রী কমলতি শিক্ষার্থ ধানের জমি দিয়ে অনেক কষ্ট করে স্কুলে আসা যাওয়া করে আমি প্রদেক্ষে নিয়ে ছিলাম যাদের ভূমি আছে কিন্তু কেউ কিছু জায়গা ছাড়তে রাজি হয় না ।
ভরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মেনিজিং কমিটির সভাপতি ননি গোপাল বলেন কয়েকটি গ্রামের শিক্ষার্থী এই প্রতিষ্টানে লেখা পড়া করে তবে কৃষ্ণপুর, বৈধ্যনাপুর নরসিংপুর গ্রামের ছাত্র ছাত্রী জমির আইল দিয়ে আসা যাওয়া করে বর্ষা কালে শিক্ষার্থীদের অনেক জায়গা ঘুরে আসতে হয়।
ভরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসমত আরা বলেন কৃষ্ণ পুর বৈধ্যনাতপু নরসিংপুর গ্রামে স্কুলে আসার রাস্তা না থাকার কারণে অনেক দৃর থেকে কমলতি শিক্ষার্থী জামা কাপড় নষ্ট করে স্কুলে আসা যাওয়া করে কিন্তু বিকল্প প্রাধান রাস্তা এই রাস্তাদিয়ে আসতে গেলে প্রায় দুই কিলোমিটার ঘোরে আসতে ছাত্র ছাত্রী দেরি হয়।যদি সবাই উদ্যোগ নেওয়া হয় তাহলে শিক্ষার্থীদের কষ্ট হবে না নিয়মিত স্কুলে আসা যাওয়া করবে।
-বাবু/এ.এস