হাজী রহিম উল্লাহ উম্মাদ প্রকৃতির লোক। তার ব্যক্তিগত সহকারী হাসান কিছুদিন আগে ফুলগাজীতে চাঁদাবাজির জন্য গণধোলাই দিয়েছে। গণধোলাই খাওয়া সে ব্যক্তি তার নামকাওয়াস্তে কিছু পত্রিকাতে আমার বিরুদ্ধে অপ-প্রচার করে, নিজাম হাজারীর বিরুদ্ধে অপ-প্রচার করে। তাকে যখন একটু সুযোগ দিই সে এ ধরনের কাজ গুলাই করে।
গতকাল একটি সমাবেশে আমি সেখানে হাজী রহিম উল্লাহকে হুশিয়ার করছি সে যাতে আমাদের সংগঠন সম্পর্কে-নেতাকর্মী সম্পর্কে কোন মন্তব্য না করে। আজকে দেখলাম তার ফেসবুক আইডিতে আমার সম্পর্কে তারই পোষা কুকুর দিয়ে কিছু লেখা পোষ্ট করে আমার বিরুদ্ধে অপ-প্রচার করছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই। হাজী রহিম উল্লাহ একজন গৃনীত ব্যক্তি। সে যখন সাংসদ ছিল সোনাগাজীর মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে নাই। আমরা চাই সোনাগাজী বাসীকে শান্তিতে রাখতে। যে যে দলই করুক। হাজী রহিম উল্লাহ পাগলকে অচিরেই তার কার্যক্রম থেকে বিতাড়িত করব।
তার এ সকল অবাস্তবিক কথা বলে সোনাগাজীতে থাকার কোন সুযোগ নাই। আওয়ামী লীগের মধ্যে আমাদের কোন বিবেদ নাই। আমাদের সকল সংগঠন নিজাম উদ্দিন হাজারীর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। আমাদের নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারীর কাছে এবং আমাদের নেতাকর্মীদের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে তার অতীত কৃত কর্মের জন্য। তার ধারা আমাদের নেতাকর্মীরা অনেক ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছে। অনেক নিরীহ মানুষের জায়গা দখল করে পুকুর খনন করেছে।
সোমবার সকালে সোনাগাজী জিরোপয়েন্ট উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের এসব কথা বলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র এডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন। এসময় উপস্থিত ছিলেন পৌর কাউন্সিলর আইয়ুব আলী খানসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বাবু/এ.এস