হলুদ ও অপসংবাদিকতা রোধে প্রকৃত সাংবাদিকদের তালিকা করা হচ্ছে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে। তালিকা প্রস্তুদ হলে হলুদ ও অপসংবাদিকতা রোধ করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি দায়িত্ব প্রেসক্লাব কেও নিতে হবে অপসাংবাদিকতা ঠেকাতে । বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো: নিজামুল হক নাসিম বৃহস্পতিবার (০২ অক্টোবর/২৩) নীলফামারী সার্কিট হাউজের হলরুমে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত “গণমাধ্যমে হলুদ সাংবাদিকতা প্রতিরোধ ও বস্তুনিষ্ট সাংবাদিকতা” শীর্ষক দীনব্যাপি প্রশিক্ষণ ও কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থার স্বাধীনতা রক্ষা, মনোন্নয়ন ও মান সংরক্ষণের লক্ষে ১৯৭৪ সালে প্রেস কাউন্সিল অ্যাক্ট প্রণয়ন করেন। এরপর উক্ত আইন প্রনয়ণের ফলে ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল গঠিত হয়।
এসময় নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, জেলা পুলিশ সুপার মোঃ গোলাম সবুর, জেলা তথ্য অফিসার মোঃ তাজজির আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় নীলফামারী প্রেসক্লাবের পক্ষে প্রেসক্লাবের সভাপতি তাহমিন হক ববি ও সাধারণ সম্পাদক হাসান রাব্বি প্রধান বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচার পতি মো: নিজামুল হক নাসিম ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার কে সম্মাননা ক্রেশ প্রদান করেন।
কর্মশালা শেষে অংশগ্রহণকারী ৫২ জন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সনদপত্র প্রদান করেন প্রধান অতিথি।