‘এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ব্যবহারে সচেতন হই,‘সকলে মিলে এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধ করি’ এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে নিয়ে নীলফামারীতে বিশ্ব এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স সচেতনতা সপ্তাহ পালিত হয়েছে। এটি চলবে ১৮ নভেম্বর থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) বিকালে এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স কন্টেইনমেন্ট ও ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি রোগ নিয়ন্ত্রন বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আয়োজনে, নীলফামারী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল চত্তরে র্যালি শেষে হাসপাতালের সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. মো. আবু আল হাজ্জাজ। এসময় মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর প্রেজেন্টেশন করেন আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. মো. আব্দুর রহিম।
এছাড়াও আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ (সিনিয়র কনসালটেন্ট) ডা. শাহ মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মো. আব্দুল মতিন, মেডিকেল অফিসার (সার্জারী) ডা. মো. আফতাবুজ্জামান, রেজিষ্ট্রার ডা. বিকাশ চন্দ্র রায়, তত্বাবধায়ক সেবা নাসিমা খাতুন, উপসেবা শিখা রানী, নাসিং সুপারভাইজার আনোয়ারা বেগম প্রমুখ।
তত্বাবধায়ক সভাপতির বক্তব্যে, এন্টিবায়োটিক কি? কিভাবে ব্যবহার করবো, কতদিন চলবে, এনিয়ে সভায় সংশ্লিষ্ট সকলের উদ্দেশ্যে বিস্তারিত তুলে ধরেন। এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন রেজিষ্ট্রার চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ ব্যাপারে দেশে আইন হয়েছে। আইনে বলা হয়, এন্টিবায়োটিক অপপ্রয়োগকারী চিকিৎসকের বিরুদ্দে ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। তাই সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। তিনি বলেন, প্রতিকার অপেক্ষা, প্রতিরোধ উত্তম।’